Wellcome to National Portal
কৃষি বিপণন অধিদপ্তর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৬ অক্টোবর ২০২২

কর্মসূচি

০১) জেলা পর্যায়েকৃষকের বাজার স্থাপনের মাধ্যমে নিরাপদ শাক-সবজি বাজারজাতকরণ সম্প্রসারণ কর্মসূচি:

 

০১.

বাস্তবায়নকারী সংস্থা

:

কৃষি বিপণন অধিদপ্তর (ডিএএম)

০২.

বাস্তবায়নকাল

:

১লা জুলাই ২০২০ হতে ৩০ জুন ২০২৩ পর্যন্ত।

০৩.

প্রাক্কলিত ব্যয় (লক্ষ টাকায়)

:

মোট:  ২০০ লক্ষ টাকা

০৪.

অর্থায়ন উৎস (লক্ষ টাকায়)

:

জিওবি: ২০০ লক্ষ টাকা

০৫.

কর্মসূচীর প্রধান উদ্দেশ্য

:

কর্মসূচির মূল উদ্দেশ্য হলো ঢাকাসহ দেশের নির্বাচিত ২০ জেলায় উৎপাদিত নিরাপদ শাক-সবজি বিপণন কার্যক্রম সম্প্রসারণের মাধ্যমে কৃষক ও ব্যবহারকারীদের সরাসরি অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি, ভ্যালু চেইন ও সাপ্লাই চেইন ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন, প্রক্রিয়াজাতকরণ সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টি এবং নিরাপদ শাক-সবজির টেকসই বিপণন ব্যবস্থার মাধ্যমে কৃষকের আয় বৃদ্ধি ও ভোক্তা সাধারণের পুষ্টি চাহিদা পূরণ করা। কর্মসূচির সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্যাবলী নিম্নরুপ:

কৃষকের বাজার স্থাপনের মাধ্যমে ঢাকাসহ সারাদেশের নির্বাচিত ২০ জেলায় উৎপাদিত নিরাপদ শাক-সবজির বিপণন ব্যবস্থা তৈরী;

কৃষকের উৎপাদিত পণ্যের বাজারজাতকরণের বিভিন্ন সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে কৃষকের আয় বৃদ্ধি;

নিরাপদ শাক-সবজি উৎপাদনকারী কৃষক ও ব্যবসায়ীদের সর্টিং, গ্রেডিং, প্যাকেজিং ও বাজারজাতকরণ বিষয়ে প্রশিক্ষনের মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধি;

নিরাপদ শাক-সবজির সংগ্রহোত্তর ক্ষতি (Post Harvest Loss) কমিয়ে আনা;

নিরাপদ শাক-সবজির সরবরাহ ব্যবস্থা বজায় রাখার মাধ্যমে ভোক্তা সাধারনের পুষ্টির চাহিদা পূরণ;

০৬.

কর্মসূচী এলাকা

:

ঢাকা, নরসিংদী, মানিকগঞ্জ, চট্রগ্রাম, রাজশাহী, নঁওগা, খুলনা, হবিগঞ্জ, রংপুর, লালমনিরহাট, কুমিল্লা, বগুড়া, ময়নমনসিংহ, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, খাগড়াছড়ি, যশোর, চুয়াডাঙ্গা, মাগুড়া এবং ঝিনাইদহ  (২০ টি জেলার জেলা সদর/ নির্বাচিত উপজেলা)।

২) অনলাইনভিত্তিক কৃষি বিপণন ব্যবস্থা উন্নয়ন কর্মসূচি:

০১.

বাস্তবায়নকারী সংস্থা

:

কৃষি বিপণন অধিদপ্তর (ডিএএম)

০২.

বাস্তবায়নকাল

:

১লা জুলাই ২০২০ হতে ৩০ জুন ২০২৩ পর্যন্ত।

০৩.

প্রাক্কলিত ব্যয় (লক্ষ টাকায়)

:

মোট:  ১৫৪.৪০ লক্ষ টাকা

০৪.

অর্থায়ন উৎস (লক্ষ টাকায়)

:

জিওবি: ১৫৪.৪০ লক্ষ টাকা

০৫.

কর্মসূচীর প্রধান উদ্দেশ্য

:

কর্মসূচিটির প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে কৃষক, কৃষি ব্যবসায়ী, কৃষি উদ্যোক্তা ও ভোক্তা সহ কৃষি বিপণনে বিদ্যমান সকল অংশীজনকে পাইকারী ও খুচরা পর্যায়ে দুইটি পৃথক অনলাইন প্লাটফর্মে এনে তাদের মধ্যে বাজার সংযোগ সৃষ্টি করা। এছাড়া ক্ষুদ্র ও মাঝারি কৃষি উদ্যোক্তা উন্নয়ন, কৃষকের আয় বৃদ্ধি এবং তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক সরকার নিয়ন্ত্রিত উন্মুক্ত কৃষি বিপণন ব্যবস্থার উন্নয়ন করা।

এছাড়াও কর্মসূচির কিছু সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য হলঃ

  • দুইটি পৃথক অনলাইন প্লাটফর্মের মাধ্যমে পাইকারী পর্যায়ে কৃষকদের সাথে কৃষি ব্যবসায়ীগণের এবং খুচরা পর্যায়ে কৃষক ও কৃষি উদ্যোক্তাগণের সাথে ভোক্তা সাধারণের বাজার সংযোগ সৃষ্টি করা;
  • উন্মুক্ত অনলাইন প্লাটফর্মে কৃষক ও কৃষি উদ্যোক্তাগণের কৃষিপণ্যের বিক্রির ব্যবস্থা করার মাধ্যমে দর কষাকষির সক্ষমতা বৃদ্ধি করা;
  • কৃষকদের উৎপাদিত কৃষিপণ্যের ন্যয্যমূল্য এবং ভোক্তাসাধারণের ক্রয়কৃত কৃষিপণ্যের উপযুক্ত মূল্য নিশ্চিত করা;
  • উন্মুক্ত প্লাটফর্মের মাধ্যমে অনলাইনে বিপণন নিশ্চিত করণের মাধ্যমে  কৃষি ব্যবসার মধ্যস্থকারবারির দৌরাত্ম্য হ্রাস করা;
  • আমদানিকারকের সাথে এ দেশের রপ্তানিকারক, কৃষক ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের  সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে উন্মুক্ত প্লাটফর্ম দুইটির ব্যবহার নিশ্চিত করা;  

০৬.

কর্মসূচী এলাকা

:

সমগ্র বাংলাদেশ

০৩) "রংপুর, দিনাজপুর ও পঞ্চগড় জেলার উৎপাদিত টমেটোর সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বিপণন উন্নয়ন" কর্মসূচি

০১.

বাস্তবায়নকারী সংস্থা

:

কৃষি বিপণন অধিদপ্তর (ডিএএম)

০২.

বাস্তবায়নকাল       

:

১লা জুলাই২০২১ হতে ৩০ জুন২০২৪ পর্যন্ত।

০৩.

প্রাক্কলিত ব্যয় (লক্ষ টাকায়)

:

মোট:  ৫০১.১৪ লক্ষ টাকা

০৪.

অর্থায়ন উৎস (লক্ষ টাকায়)

:

জিওবি

০৫.      

কর্মসূচির প্রধান উদ্দেশ্য

:

কর্মসূচির উদ্দেশ্য সমূহ:

কর্মসূচির উদ্দেশ্য হলো টমেটো চাষীদের উপযুক্ত মূল্যপ্রাপ্তিতে সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে সংরক্ষণ ব্যবস্থার উন্নয়ন, টমেটোর বহুমূখী ব্যবহার বৃদ্ধি, অপচয়রোধ এবং বাজার সংযোগ স্থাপনের মাধ্যমে দরিদ্রতা হ্রাস ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা। এছাড়া উদ্যোক্তা উন্নয়ন, কৃষকের আয় বৃদ্ধি এবং সুষ্ঠ বিপণন ব্যবস্থা নিশ্চিত করাই মূল উদ্দেশ্য। কর্মসূচির সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্যাবলী নিম্নরুপঃ

1. কৃষক পর্যায়ে ১০ টি টমেটো সংরক্ষণাগার নির্মাণ;

২. সংরক্ষণ ব্যবস্থার উন্নয়নের মাধ্যমে টমেটো চাষীদেরকে উপযুক্ত মূল্য প্রাপ্তিতে সহায়তা প্রদান, আর্থ-সামাজিক অবস্থার

উন্নয়ন ও দরিদ্রতা হ্রাস করা;

৩. টমেটো প্রক্রিয়াজাতকরণের মাধ্যমে ১২০ জন উদ্যোক্তা উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনা ও বাস্তবায়ন করা;

৪. টমেটোর সংরক্ষণ, আধুনিক বিপণন কলাকৌশল, সংগ্রহোত্তর ব্যবস্থাপনা ও বহুমূখী ব্যবহার বিষয়ে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ ও ০২টি আঞ্চলিক ওয়ার্কশপ, 01টি জাতীয় সেমিনার আয়োজন; 

৫. প্রক্রিয়াজাতকারী ও ব্যবসায়ীগণের সাথে কৃষকের সংযোগ স্থাপনের ব্যবস্থা করা।

০৬.

কর্মসূচি এলাকা

:

নির্বাচিত ৩টি জেলা (রংপুর, দিনাজপুর ও পঞ্চগড়)

০৭.

কর্মসূচির আর্থিক অগ্রগতি

 

:

কর্মসূচির মোট বরাদ্দ

(লক্ষ টাকায়)

২০২১-২২ অর্থ বছরে বরাদ্দ

(লক্ষ টাকায়)

২০২১-২২ অর্থ বছরে ব্যয়

(লক্ষ টাকায়)

কর্মসূচি শুরু থেকে ৩০ শে জুন,২০২২ পর্যন্ত ক্রমপুঞ্জিত অগ্রগতি

 

 

 

৫০১.১৪

২.৫০

২.৪৮ (৯৯.২৮%)

২.৪৮

(০.৫০%)